
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, রায়ের দিন ঘিরে যেকোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা বা উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড ঠেকাতে কঠোর নজরদারি বজায় রাখা হয়েছে। ট্রাইব্যুনালের নিরাপত্তা এমনভাবে সাজানো হয়েছে যাতে আদালতের কার্যক্রম নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়।
এদিন সকাল ১০টার পর বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চে এ মামলার রায়ের তারিখ ঘোষণা করা হবে। ট্রাইব্যুনালের অপর দুই সদস্য হলেন, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।
অন্যদিকে, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিয়েছেন। ফলে তার সাজা বা খালাস নিয়ে ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্তের দিকে দৃষ্টি রয়েছে সবার।
প্রসিকিউশন জানায়, মামলাটিতে মোট পাঁচটি অভিযোগ আনা হয়েছে, যা বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে আট হাজারেরও বেশি পৃষ্ঠার অভিযোগপত্রে। এতে ৮৪ জন সাক্ষীর জবানবন্দি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এদিকে, শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণার দিনকে কেন্দ্র করে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। দলের বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ ও সহিংসতার আশঙ্কা থাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।







