তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের প্রতীক ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া বন্দর নগরীতে চট্টগ্রামে। সকালে বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর সংবাদ শুনে অনেকে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে ছুটে আসেন। এ সময় উপস্থিত নেতারা কান্না করতে দেখা যায়।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির তাৎক্ষণিক কোরান খতমের আয়োজন করে।
চট্টগ্রাম সিটি মেয়র ডা.শাহাদাত হোসেন ছুটে আসেন দলীয় কার্যালয়ে। তখন সাবেক সদস্য সচিব আবুল হাসেম বক্কর, সদস্য সচিব নাজিম রহমান সহ নগর বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা,কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
অন্য দিকে সকাল থেকে নগরী অলি গলি, যানবাহন সব স্থানে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর নিয়ে আলোচনা করতে দেখা যায় সর্বসাধারণ কে। নাসিম ভবন দলীয় কার্যালয়ে কালোপতাকা উত্তোলন করা হয় সকালে।
নাসিমন ভবন ছাড়াও বিভিন্ন এলাকায় কোরান খতম,মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রের অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি (ভিভিআইপি) দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মঙ্গলবার ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬.৩০টায় মৃত্যুবরণ করেছেন। এ প্রেক্ষিতে গতকাল মঙ্গলবার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ক্লাস স্থগিত করা হয়।
বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আগামী ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ হতে ০২ জানুয়ারি ২০২৬ তারিখ পর্যন্ত চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে তিন দিনের শোক পালন করা হবে। মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী আগামীকাল ৩১.১২.২০২৫ তারিখ সাধারণ ছুটির আওতায় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির আহবায়ক এরশাদ উল্লাহ, সদস্য সচিব নাজিমুর রহমান,দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব ইদ্রিস মিয়া চেয়ারম্যান, সদস্য সচিব লায়ন হেলাল উদ্দিন এক শোক বার্তায় বলেন,সাধারণ গৃহবধু থেকে আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমেই পরিণত হন বাংলাদেশের ইতিহাসে আপোষহীন নেতৃত্বের একমাত্র মালিক। বাংলাদেশের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে এ কৃতিত্বের মালিক তাঁকেই মানিয়েছে। যার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশের ১৯৯০ এর স্বৈরাচার পতনের পর গণ রায়ে নিরব ব্যালট বিপ্লবই বাংলাদেশের ইতিহাসে গণতান্ত্রিক সরকারের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন।
সিটি মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেনের শোক
বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপারসন এবং দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ও মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন।
এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনীতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। তিনি আজীবন দেশের মানুষের ভোটের অধিকার, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য আপোষহীন সংগ্রাম করে গেছেন। তিনি দীর্ঘদিন দেশ ও জাতির জন্য নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং গণতন্ত্র, জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। বেগম খালেদা জিয়া শুধু বিএনপির নেত্রীই ছিলেন না, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন মহান অভিভাবক ও অভিজ্ঞ রাষ্ট্রনায়ককে হারাল। তাঁর মৃত্যুতে আমি গভীরভাবে শোকাহত ও মর্মাহত।
তিনি বলেন, এই শোকের মুহূর্তে আমি তাঁর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার পরিজন, দলীয় নেতাকর্মী ও দেশবাসীর প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি। মহান আল্লাহ তায়ালা যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন।
মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, বেগম খালেদা জিয়া ছিলেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সহধর্মিণী এবং তাঁর শাহাদাতের পর দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে তিনি সাহসী ও ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেন। এক গভীর রাজনৈতিক সংকট ও অনিশ্চয়তার সময়ে নেতৃত্বের ভার কাঁধে নিয়ে তিনি জনগণকে সংগঠিত করেন এবং বহুদলীয় গণতন্ত্র, ভোটাধিকার ও সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠায় আপসহীন অবস্থান গ্রহণ করেন। তাঁর এই নেতৃত্ব বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও অনুপ্রেরণামূলক অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত হবে।তিনি দেশের সকল রাজনৈতিক দল ও সর্বস্তরের জনগণকে এই শোকাবহ সময়ে সংযম, ধৈর্য ও পারস্পরিক সৌহার্দ্য বজায় রাখার আহ্বান জানান।
সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিন কাদের'র শোক প্রকাশ
বিএনপির চেয়ারপার্সন, দেশনেত্রী ও বাংলাদেশের ৩ বারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস-চেয়ারম্যান ও রাউজান-রাঙ্গুনিয়ার সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী।
এক শোক বার্তায় সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও অখন্ডতার পক্ষের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর , ফ্যাসিবাদী ও আধিপত্যবাদী শক্তির আতঙ্ক দেশনেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করছি। রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকে মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত আমার নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ফ্যাসিবাদী ও আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে অবিনাশী মনোবল ও জনগণের অকুন্ঠ সমর্থন এবং ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে লড়াই চালিয়ে গেছেন ।
আবু সুফিয়ান
চট্টগ্রাম -৯ কোতোয়ালী আসমেবিএনপির মনোনীত প্রার্থী আবু সুফিয়ান এক শোকবার্তায় বলেন,আজ আমাদের বাংলাদেশের কোটি মানুষের প্রাণস্পন্দন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মহান রাব্বুল আলামীনের ডাকে সাড়া দিয়ে না ফেরার দেশে। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাহি রাজেউন) শহীদ জিয়াউর রহমানের ১৯৮১ সালের ৩০ মে শাহাদাত বরণের দীর্ঘ পথ চলায় অসীম ধৈর্য্যরে সাথে প্রতিটি পদক্ষেপ নিয়েছিলেন গৃহবধু বেগম খালেদা জিয়া। সাধারণ গৃহবধু থেকে আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমেই পরিণত হন বাংলাদেশের ইতিহাসে আপোষহীন নেতৃত্বের একমাত্র মালিক।
সাঈদ আল নোমান
চট্টগ্রাম -১০ ডবলমুরিং-হালিশহর- পাহাড়তলী বিএনপির মনোনীত প্রার্থী সাঈদ আল নোমান বলেন, বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের পরম আপন মানুষটি আজ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন চিরতরে।বাবার মৃত্যুর কিছুদিন পূর্বে বাবার সাথে দেশনেত্রীর দোয়া নিতে গিয়ে যে পরম মমতা, উপদেশ ও নির্দেশনা পেয়েছি তা আমার আমৃত্যু চলার পাথেয়। চরম অসুস্থতার মাঝেও নিজের কথা না ভেবে দেশের কথা, জনগণের কথা ভেবে ব্যাকুল হতে দেখেছি স্বচক্ষে।
আমৃত্যু দেশের স্বার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ন্যায়ের জন্য সংগ্রাম করে যাওয়া এমন একজন আপোষহীন, দৃঢ়চেতা ও দরদী ব্যক্তিত্বের নেত্রী ছিলেন আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। নিতান্ত একজন গৃহবধূ থেকে আপোষহীন নেত্রী, আপোষহীন নেত্রী থেকে ঐক্যের প্রতীক হয়ে দেশনেত্রী হিসেবে অধিষ্ঠিত হয়েছিলেন এদেশের প্রতিটি মানুষের হৃদয়ে। এমন একজন আপোষহীন, দেশপ্রেমী, মানবপ্রেমী নেত্রীর প্রয়াণ দেশ ও জাতির অপূরণীয় ক্ষতি।
ওনার একটি আলাপ আমার আমৃত্যু মনে থাকবে, যা ছিল আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ উপহার। তিনি বলেছিলেন - বাঁচতে হবে কর্মে, গল্পে নয়। তুমি একটি প্রতিষ্ঠান করেছ, সেটা থাকবে, সেটার মাধ্যমেই তুমি বেঁচে থাকবে, বাকিসব মৃত্যুর সাথে সাথে নিঃশেষ হয়ে যাবে।
প্রিয় দেশনেত্রী, আপনি আমাদের নয়নের সম্মুখে নেই, আপনার চলনে বলনে কর্মে আপনি আমাদের নয়নের মাঝখানে ঠাঁই করে নিয়েছেন। মহান রাব্বুল আলামীন আপনাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসীব করুক। আপনার শেষ ঠিকানা এদেশের মাটি, আপনার পরম আপনজন এদেশের মানুষ, আপনার চলার সময় সর্বদা হাতে উঁচু হয়ে থাকা লাল সবুজের পতাকাটি আপনাকে মনে রাখবে, আপনাকে অনুভব করবে।
সরোয়ার আলমগীর
চট্টগ্রাম -২ ফটিকছড়ি বিএনপির মনোনীত প্রার্থী সরোয়ার আলমগীর বিএনপির চেয়ারপার্সন, দেশনেত্রী ও বাংলাদেশের ৩ বারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন। রাজনৈতিক জীবনের শুরু থেকে মৃত্যুর আগ মুহূর্ত পর্যন্ত আমার নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ফ্যাসিবাদী ও আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে অবিনাশী মনোবল ও জনগণের অকুন্ঠ সমর্থন এবং ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে লড়াই চালিয়ে গেছেন একাগ্র চিত্তে ।
নাজমুল মোস্তাফা আমীন
চট্টগ্রাম -১৫ সাতকানিয়া-লোহাগাড়া বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তাফা আমীন ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক শেখ মোহাম্মদ মহিউদ্দীন বিএনপির চেয়ারপার্সন, দেশনেত্রী ও বাংলাদেশের ৩ বারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন।তিনি বাংলাদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে বেগম জিয়ার আপোষহীন ঐতিহাসিক ভূমিকা ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে । পৃথিবীর বুকে যতদিন বাংলাদেশ থাকবে , ততদিন বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি মাটিতে শ্রদ্ধার সাথে উচ্চারিত হবে বেগম খালেদা জিয়ার নাম। সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি , মহান আল্লাহ যেন বেগম খালেদা জিয়াকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন।
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের শোক
গণতন্ত্র পুণঃরুদ্ধারের অবিসংবাদিত নেত্রী, মানুষের নাগরিক স্বাধীনতা, বাক, ব্যক্তি স্বাধীনতা রক্ষার আপোষহীন এক কিংবদন্তিতুল্য, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আজ সকাল ৬-০০ টায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাইহে রাজিউন। তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক বেলায়েত হোসেন বুলু ও সদস্য সচিব ইন্জিনিয়ার জমির উদ্দিন নাহিদ।এক শোকবার্তায় চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক বেলায়েত হোসেন বুলু ও সদস্য সচিব ইন্জিনিয়ার জমির উদ্দিন নাহিদ বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে জাতি তার এক মহান অভিভাবককে হারাল। আমাদের প্রাণপ্রিয় নেত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে আমরা গভীরভাবে শোকাহত ও মর্মাহত।
আমরা সাতকানিয়া বিএনপি পরিবার
সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বিএনপি চেয়ারপার্সন, গনতন্ত্রের মা, আপোষহীন মজলুম দেশনেত্রী, বাংলাদেশের ১৮কোটি জনগণের অভিভাবক, বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন আমরা সাতকানিয়া বিএনপি পরিবার। শোকাহত পরিবারের প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি ।গভীর শ্রদ্ধা ও আন্তরিক ভালোবাসায় শোক জানিয়েছেন,,,,সাতকানিয়ার কৃতি সন্তান, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক, সাতকানিয়া উপজেলা বিএনপি'র সাবেক সভাপতি জননেতা জনাব অধ্যাপক শেখ মোহাম্মদ মহিউদ্দিন,আরও শোক প্রকাশ করেছেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি নেতা যথাক্রমে জসীম উদ্দীন আবদুল্লাহ, এডভোকেট এরশাদুর রহমান রিটু, নুরুল কবির বাদশা,শেখ মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন, উপজেলা বিএনপি নেতা, অধ্যাপক রমজান আলী, এডভোকেট জাহাঙ্গীর আলম, ফেরদৌসসিকদার,শাহাবুদ্দীন রাশেদ,সৈয়দ নুর সিকদার, এডভোকেট দেলোয়ার হোসেন মোহাম্মদ শফি সওদাগর,সরওয়ার কামাল চেয়ারম্যান,হাজী আহমদ কবির, এডভোকেট হাফিজুল ইসলাম মানিক,ইব্রাহিম মেম্বার,
আবু তাহের,আবদুল গফুর, যুবদল নেতা সাজেদুল আলম মিন্টু, মোহাম্মদ হাসান আলী, হাজী আবু তালেব,জুনাইদুল হক চৌধুরী মাকসুদ সহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ ।এক বিবৃতিতে শ্রদ্ধাভাজন মরহুম বেগম খালেদা জিয়ার জন্য মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের দরবারে বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া করেন ।