এই কার্ডটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

বুধবার দুপুরে জাতীয় সংসদ ভবনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের হাতে এই শোকবার্তা তুলে দেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর।
বেলা পৌনে ১২টার দিকে ভারতীয় বিমানবাহিনীর একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকা পৌঁছান ড. জয়শঙ্কর। বিমানবন্দর থেকে সরাসরি তিনি সংসদ ভবন এলাকায় যান। সেখানে বেগম খালেদা জিয়ার কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে ভারতের সরকার ও জনগণের পক্ষ থেকে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তারেক রহমানের সঙ্গে এক সংক্ষিপ্ত সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন এবং মোদির পাঠানো শোকবার্তাটি আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেন।
শোকবার্তায় বেগম খালেদা জিয়াকে ‘গণতন্ত্রের মা’ এবং ‘সাহস ও সংগ্রামের প্রতীক’ হিসেবে অভিহিত করে ভারত সরকার জানিয়েছে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নে তাঁর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। জয়শঙ্কর বলেন, বেগম খালেদা জিয়া কেবল বাংলাদেশের একজন জননেত্রীই ছিলেন না, বরং তিনি ছিলেন দক্ষিণ এশীয় রাজনীতির এক প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব।

তারেক রহমান ভারতের এই সংহতি ও সহমর্মিতার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ভারতের জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এসময় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়াও নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, আজ দুপুর ২টায় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় বেগম খালেদা জিয়ার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজায় অংশ নিতে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীসহ বেশ কয়েকটি দেশের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিরা বর্তমানে জানাজাস্থলে অবস্থান করছেন।







