
এখন থেকে ম্যাচটা একমাত্র বাংলাদেশেরই। জেতাটাই স্বাভাবিক, এখান থেকে হেরে বসলে নিজেদের দোষেই হারবে’ – কথাটা সঞ্জয় মাঞ্জরেকারের। জয় থেকে তখনও ২৫ রানের দূরত্বে বাংলাদেশ। প্রয়োজনীয় রানটা এক অঙ্কে নেমে আসার ঠিক আগে যখন ফুলটস বলে আউট হলেন তাওহীদ হৃদয়, তখন মনটা কু ডাক ডেকে ওঠা খুব অসম্ভব কিছু কি?
তবে সব অশুভ চিন্তা এরপর বাংলাদেশ বিদায় করে দিয়েছে শিগগিরই। শেষ ওভারের শুরুতেই কাজটা সেরে ফেলছিলেন জাকের আলী। তাতে মনে হচ্ছিল জয়টাও বুঝি সহজেই চলে আসবে। তবে তা এল না। স্কোর সমতায় রেখে জাকের বিদায় নিলেন ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে, এর এক বল পর শেখ মাহেদিও যখন বিদায় নিলেন, তখন মনে হচ্ছিল ৯ বছর আগের বেঙ্গালুরুর দুঃস্বপ্ন বুঝি ফিরে আসছে দুবাইয়ে। তবে নাসুম আহমেদ সেটা হতে দেননি। একটা রান নিয়ে নিলেন। আর তাতেই বাংলাদেশ তুলে নিল ৪ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস এক জয়। তাতে তাদের সুপার ফোরের শুরুটাও হলো দুর্দান্তভাবে।