আবিদ বলেন, নির্বাচনে ভোটার চিহ্নিত করার জন্য যে মারকার পেন ব্যবহার করা হয় তা অস্থায়ী হওয়ায় একই ব্যক্তি একাধিক ভোট দিয়েছে কি না তা নিয়ে সংশয়ে আছে ছাত্রদল। নির্বাচনের ব্যালট পেপার কোন প্রেস থেকে ছাপা হয়েছে তা প্রকাশ করা হয়নি। এ নিয়ে সব অভিযোগ স্পষ্ট। এটাকে আড়াল করার সুযোগ নেই।
তিনি বলেন, এই নির্বাচনকে বৈধতা দেওয়ার কোনো সুযোগ তাদের নেই। ছাত্রদল চাইলে এই বিষয়ে বড় আন্দোলন করতে পারতো উল্লেখ করে আবিদ বলেন, পূর্বের রাজনৈতিক সংস্কৃতি ভেঙে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে এগিয়ে চলছে ছাত্রদল। নির্বাচনের দিন তিনি নিজে মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার হয়েছেন বলেও অভিযোগ করেন আবিদ। তবে নির্বাচনের নানা অভিযোগ নিয়ে লিখিত আবেদন জানানোর পরও আমাদের এড়িয়ে চলছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের চারদিন পর বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়, পোলিং এজেন্টদের বাছাই প্রক্রিয়ায় অস্বচ্ছতা, আইডি কার্ড যথাসময়ে দেওয়া হয়নি। পোলিং এজেন্টদের অনুপস্থিতিতে ভোট নেওয়া হয়।