তারেক রহমান বলেন, ‘সম্মানিত শিক্ষকদের সমাবেশে অনেকের বক্তব্যে তাদের চাকরি জাতীয়করণ প্রসঙ্গ এসেছে। কেউ কেউ মনে হয় আরো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করার কথা বলেছেন।
এছাড়াও আপনাদের এই সংগঠনের বাইরেও বেসরকারি শিক্ষকদের বেশ কিছু দাবি রয়েছে। দেশের একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি সঙ্গে নীতিগতভাবে অবশ্যই একমত।’
তিনি বলেন, ‘বিএনপি যতবার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে ছিল অধিকাংশ সময় অধিকাংশ দাবিগুলো সে সময় পূরণ হয়েছে বলে আপনাদের বক্তব্য থেকেই উঠে এসেছে। কাজেই আপনাদের এসব দাবি সম্পর্কে আমরা ওয়াকিবহাল।
রাষ্ট্র এবং রাজনীতি সংস্কার কিংবা নাগরিক উন্নয়নে আমরা যত উদ্যোগ গ্রহণ করি না কেন, শিক্ষা ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ এবং শিক্ষকদের আর্থসামাজিক নিরাপত্তা, সম্মান যদি আমরা নিশ্চিত করতে না পারি, তাহলে অবশ্যই আমরা যে লক্ষ্যকে সামনে রেখে এগিয়ে যাচ্ছি, সেটিতে আমাদের কাঙ্খিত সুফল মিলবে না।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, জনগণের ভোটে বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে অবশ্যই রাষ্ট্রের সামর্থ্য অনুযায়ী শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা বেষ্টনী বাড়ানো কিংবা চাকরি স্থায়ীকরণ কিংবা জাতীয়করণের বিষয়টি ইনশাআল্লাহ ইতিবাচক বিবেচনার জন্য উচ্চ পর্যায়ের কমিশন গঠন করব।