
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেছেন, সংবিধান ফ্যাসিস্টদের জন্ম দিয়েছে, বিপ্লবের পর সেই সংবিধান গুরুত্ব হারিয়েছে। কারণ বিপ্লব তো সংবিধানের আওতায় হয়নি। এই বিপ্লব ব্যর্থ হলে বিপ্লবীদের ফাঁসির দড়িতে ঝুলতে হতো। যারা জীবন দিল, তাদের যে চিন্তা ভাবনা, তাদের যে চাওয়া–পাওয়া এগুলোকে ধারণ করে সংলাপের ভিত্তিতে একটি রাজনৈতিক সমঝোতা করা এবং একটি নির্বাচন করাই হোক লক্ষ্য। গণঅভ্যুত্থানের পরে বিভিন্ন প্রচেষ্টা, চক্রান্ত চলছে গণতন্ত্রকে আবার ধ্বংস করার জন্য। বিপ্লব ও সংহতি দিবস আমাদের সেই পথে পরিচালিত করতে পারে, যা সত্যিকার অর্থে গণতান্ত্রিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে সহায়ক হবে। ১৯৭৫ সালের এই দিনে দেশপ্রেমিক সৈনিক ও নাগরিকরা ঐক্যবদ্ধভাবে আধিপত্যবাদের চক্রান্ত ব্যর্থ করে দেন এবং দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাষ্ট্রনায়ক শহীদ জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী অবস্থা থেকে উদ্ধার করে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেন। এই দিনটি ছিল বাংলাদেশের অগ্রগতির একটি টার্নিং পয়েন্ট।
তিনি আজ শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে নগর যুবদলের শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ সাহেদ বলেন, আইনের শাসন, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা, ন্যায় বিচার, মৌলিক মানবাধিকার, মৌলিক অধিকারসহ আরও যা যা প্রত্যাশার জায়গা আছে সব নিশ্চিত করতে আমাদের কাজ করতে হবে।
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের উদ্যোগে শহীদ জিয়াউর রহমান বীর উত্তম এর স্মৃতি বিজড়িত ষোলশহর ২ নম্বর গেইটস্থ ঐতিহাসিক বিপ্লব উদ্যানে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এতে বক্তব্য রাখেন সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন, সাবেক সহ সভাপতি ফজলুল হক সুমন, জসিমুল ইসলাম কিশোর, হায়দার আলী চৌধুরী, মোহাম্মদ আলী সাকি, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির, রাশেদুল হাসান লেবু , এরশাদ হোসেন, সেলিম উদ্দিন রাসেল রাজন খান, গুলজার হোসেন, সাবেক সহ সাধারণ সম্পাদক মজিবুর রহমান রাসেল, ওসমান গনি, শাহজালাল পলাশ, জমির উদ্দিন আহমেদ মানিক, তানভীর মল্লিক, সাবেক সম্পাদক মন্ডলী’র সদস্য নুর হোসেন উজ্জ্বল, মুহাম্মাদ সাগির, মোহাম্মদ আলাউদ্দিন, মহিউদ্দিন মুকুল, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, আসাদুজ্জামান রুবেল, সাবেক সহ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম জহির, হামিদুল হক চৌধুরী, আনোয়ার হোসেন আনু, হাফেজ কামাল উদ্দিন, মোহাম্মদ সাইদুল, মোহাম্মদ ইদ্রিস, সাবেক সদস্য শাবাব ইয়াজদানি, কলিম উল্লাহ, সাইদুল হক শিকদার, জাহেরী মাসুদ, সাখাওয়াত কবির সুমন, থানা যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব শওকত খান রাজু, মোর্শেদ কামাল, ইকবাল হোসেন মিলন, ওয়ার্ড যুবদলের সাবেক আহবায়ক আবু বক্কর বাবু, মোহাম্মদ আখতার, জহিরুল ইসলাম জহির, শহিদুল ইসলাম কুট্টি, মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, সাদেক আহমেদ, সোলাইমান হোসেন মনা, জাবেদ হোসেন, তোফাজ্জল হোসেন, দেলোয়ার হোসেনসহ প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।







