
চট্টগ্রামে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে দীপ্ত প্রজন্ম মেধাবৃত্তি-২০২৫। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম নগরীর তিনটি কেন্দ্রে এই বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। কেন্দ্রগুলো হলো, চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজ, চট্টগ্রাম মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও অপর্ণাচরণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ।এবার চট্টগ্রামের ২৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রায় তিন হাজার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। দ্বিতীয় শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা ও ইংরেজি ভার্সনে এই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সকালে দীপ্ত প্রজন্ম মেধাবৃত্তি-২০২৫ এর তিনটি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেন দীপ্ত প্রজন্ম মেধাবৃত্তি-২০২৫ এর প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য ইসরাফিল খসরু। তিনি বলেন, আজকের শিক্ষার্থীরা আগামী দিনে দেশের নেতৃত্ব দিবে। আমরা চাই, আমাদের ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা বড় হয়ে দেশ প্রেমিক নাগরিক হয়ে উঠুক। তারা দেশের জন্য ভূমিকা রাখুক। দেশের জন্য তারা কিছু কাজ করে দেশকে তারা আরও সমৃদ্ধ করতে পারে। তারা নিজেদের সমৃদ্ধ করতে পারে। এটাই আমার প্রত্যাশা থাকবে। তারা এ ধরণের বৃত্তি পরীক্ষার মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা করবে, তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত হবে। শিক্ষাকে ভীতিমুক্ত পরিবেশে গড়ে তুলতে হবে। শিক্ষাকে যেন চাপ হিসেবে নয় বরং এনজয়মেন্টের মাধ্যমে গ্রহণ করে। যে যে বিষয়ে আগ্রহী তাকে সে বিষয়ে পারদর্শী হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দীপ্ত প্রজন্ম-বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান ও চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান,
এসময় রাশেদ খান বলেন,মেধাভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারলে আমাদের বৃহৎ একটি জনগোষ্ঠী জনশক্তিতে পরিনত হবে।তাই মেধাবী প্রজন্ম গড়তে দীপ্ত প্রজন্ম বাংলাদেশ’র এ উদ্যোগে।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন দীপ্ত প্রজন্ম-বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান এইচ এম রাশেদ খান,চট্টগ্রাম কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুহাম্মদ তজল্লী আজাদ, মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল ও কলেজের প্রধান শিক্ষক সাহেদুল ইসলাম চৌধুরী ,অপর্নাচরণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু তালেব বেলাল,পরিচালক আবদুল হক,পরিচালক শফিক আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ।







