
বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী এফসিএ বলেছেন, ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে দলের মনোনয়ন নিয়ে আমাদের কাছে কোনো ধরণের সংশয় নেই। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ আমাদেরই থাকবে ইনশাল্লাহ। সীতাকুন্ডবাসীর সাথে আমাদের যে সেতুবন্ধন তাতে করে আগামীতে আরো বেশী কাজ করার সুযোগ তৈরী হবে ইনশাল্লাহ।
বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিকালে সীতাকুন্ড পৌরসদরে ঐতিহাসিক বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আয়োজিত র্যালীপূর্ব সমাবেশে তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
আসলাম চৌধুরী বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাত ধরে ঐতিহাসিক সিপাহী বিল্পবের মাধ্যমে এদেশে গনতন্ত্রের যাত্রা শুরু। পরবর্তীতে ১৯৯১সালে বিএনপির নেতৃত্বে ছাত্র জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে স্বৈরাচারকে বিদায় করা হয়েছিলো। তারই ধারাবাহিকতায় আবারও ২৪ এর জুলাই অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে।
তিনি বলেন, দলের নেতাকর্মীদের আবেগ ভালবাসা উচ্ছাসই রাজনীতি। এলাকার মানুষের সুখে দুখে পাশে ছিলাম বলেই তারা আমাকে অন্তর থেকে ভালবাসে। আমিও সীতাকুন্ডবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞ। সবাইকে সাথে নিয়ে সামনের দিনে আরও বেশি সামাজিক মানবিক কাজের মাধ্যমে কর্মমুখর সীতাকুন্ড গঠনই হবে আমাদের অঙ্গীকার।
উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ডাঃ কমল কদরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিরিট সদস্য জহুরুল আলম জহুর, পৌর বিএনপি সভাপতি জাকির হোসেন, সেক্রেটারী সালেহ আহমদ সলু, উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ মোরছালিন, মোজাহের উদ্দিন আশরাফ, আইনুল কামাল, ফজলুল করিম চৌধুরী, সাহাব উদ্দিন রাজু, মোস্তাফিজুর রহমান হিরু, খোরশেদ আলম মেম্বার, মুক্তিযোদ্ধা মহরম আলী, মোঃ বকতিয়ার উদ্দিন, কোরবান আলী সাহেদ, আলাউদ্দিন মনি, সোলায়মান রাজ, হেলাল উদ্দিন বাবর, বেলাল উদ্দিন, আবুল কালাম আজাদ, সাখাওয়াত হোসেন, জিয়াউদ্দিন, মোঃ ইসমাইল, বাবলু প্রমুখ।
পরে র্যালী শেষে তিনি সীতাকুন্ড ডিগ্রী কলেজের পরিচালনা পরিষদের সভায় অংশ নেন।







